| শনিবার, ২৮ এপ্রিল ২০১৮ | প্রিন্ট
ডেস্ক রিপোর্ট: দুইদেশের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন যখন ইয়োর প্রশংসা করছেন, লজ্জা পেতে দেখা গিয়েছে কিমের ৩০ বছর বয়সী বোনকে। ফেব্রুয়ারিতেই নজর কেড়েছিলেন তিনি। দক্ষিণ কোরিয়ায় শীতকালীন অলিম্পিকসে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।
তাকে পাঠিয়েছিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ও তার ভাই কিম জং উন। দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম ইতিমধ্যেই বলতে শুরু করেছে, কিম জং উনের একমাত্র বোন কিম ইয়ো জং ধীরে ধীরে উত্তর কোরিয়ার দ্বিতীয় ক্ষমতাশালী ব্যক্তি হয়ে উঠছেন।-খবর আনন্দবাজারপত্রিকা অনলাইন
কিম বংশের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে তিনি সেখানে যান। তিনি এখন দক্ষিণ কোরিয়ায় রীতিমতো তারকা। দক্ষিণের প্রেসিডেন্ট গতকাল নিজেই সে কথা জানালেন। ঐতিহাসিক সফরে দক্ষিণ কোরিয়ায় থাকা কিমের সঙ্গে বৈঠকের পর মুন এ কথা জানান।
দুই কোরিয়ার শত্রুতাপূর্ণ সম্পর্কের অবসানের পেছনেও তিনিই কলকাঠি নেড়েছেন বলে ধারণা করা হয়। উত্তর কোরিয়ায় কিম জং-উনের পর তার বোন ইউ-জংই সবচেয়ে ক্ষমতাধর।
বলতে গেলে দুই কোরিয়ার বরফ গলার শুরু তখন থেকেই। শুক্রবার দুদেশের ঐতিহাসিক বৈঠকেও ভাইয়ের পাশে পাশেই ছিলেন। কিমের সঙ্গে সীমান্ত পার হতে দেখা গিয়েছে তার বোনকে। বৈঠকেও হাজির ছিলেন ইয়ো। পিস হাউস ভবনে রাখা অতিথিদের জন্য বইয়ে সই করার সময় ভাইকে কলম এগিয়ে দিতে দেখা গেছে তাকে।
গত অক্টোবরে তাকে পলিটব্যুরোর গুরুত্বপূর্ণ পদে বসান কিম। তার পর থেকেই ভাইয়ের ছায়াসঙ্গী তিনি।যে কোনো জরুরি বৈঠকে কিমের সঙ্গে থাকেন ইয়ো। মাস খানেক আগে কিমের বেইজিং সফরেও তার পাশে দেখা গিয়েছিল ইয়োকে। শুক্রবারও ব্যতিক্রম হয়নি।
Posted ১৩:২৮ | শনিবার, ২৮ এপ্রিল ২০১৮
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain