| মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২০ | প্রিন্ট
‘অর্ধাঙ্গিনী’তে জয়ার নায়ক কৌশিক সেন। এমন খবর ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশের পরই জয়া আহসানকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। জয়া এখন দুই দেশের গুণী অভিনেত্রী। তিনি নিজের দেশের মুখ উজ্জ্বল করছেন এমন অনেক মন্তব্য দেখা গেছে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে। গত অক্টোবরে খবর বের হয় ‘বিসর্জন’ আর ‘বিজয়া’ সিক্যুয়েলের পর আবারও পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলির ছবিতে জুটি বাঁধছেন জয়া আহসান। এতে দুই কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন জয়া আহসান ও কলকাতার চূর্ণী গাঙ্গুলি। তাদের বিপরীতে দেখা যাবে কৌশিক সেনকে।
কৌশিক গাঙ্গুলির সঙ্গে কৌশিক সেনের প্রথম কাজ ছিল ‘শূন্য এ বুকে’। এর পর ‘দৃষ্টিকোণে’-এও হাজির হয়েছেন তিনি। তবে সেটা অতিথি চরিত্র। এবারই তিনি গাঙ্গুলির ছবিতে নায়ক হিসেবে আসছেন। ছবিতে আরও অভিনয় করছেন অভিনেতা অম্বারিশ ভট্টাচার্য ও সংগীতশিল্পী শ্রীকান্ত আচার্যের ছেলে পুরব। ছবির গল্পে জয়া আহসান ও চূর্ণীকে শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের মহিলা হিসেবে দেখা যাবে।
জয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় সিনেমায় এখন আলোচিত আরেক নাম মাহিয়া মাহি। তবে সেটা কোনো ছবির জন্য নয়। তিনি আলোচনায় সংসার নিয়ে। মাহির সংসার ভাঙনের মুখে, দীর্ঘদিন স্বামীর কাছ থেকে আলাদা থাকছেন, এমন খবর শোনা যাচ্ছে। বছর শুরুতেই সংবাদমাধ্যমে মাহির সংসার ভাঙার কথা ছড়িয়ে পড়ে।
যদিও মাহি বলেছেন, ‘সবাই এমন খবর কোথায় পান, আমি ঠিক জানি না। তাদের আমার বিয়ে ভাঙার খবর কে সরবরাহ করে? আমি আর অপু তো ভালোই আছি। একসঙ্গে সংসার করছি। শুটিং থাকলে ঢাকায় থাকি। ফ্রি থাকলেই সিলেটে যাই শ্বশুরবাড়িতে। সেখানে সবাই আমাকে অনেক আদর করেন। এখানে সংসার ভাঙার খবর আসছে কেন, বুঝছি না?’
নিজের ফেসবুকেও মাহি লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের সংসার নিয়ে একসঙ্গেই আছি এবং ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ্। আপনাদের উল্টাপাল্টা খবরে সত্যিই মানুষ বিভ্রান্ত হয়।’
মাহি এখন আছেন কিশোরগঞ্জে। সেখানে তিনি মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির শুটিং করছেন। ছবিতে তার বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক। দুটি গানের শুটিং হলেই সিনেমার ক্যামেরা ক্লোজ হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে পহেলা বৈশাখে ছবিটি মুক্তি পাবে। ছবির গল্প লিখেছেন সুদীপ্ত সাইদ খান। সংলাপ ও চিত্রনাট্য করেছেন যৌথভাবে আসাদ জামান ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিক। সাইমন, মাহি ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন সেলিম, আলীরাজ, জয় চৌধুরী, সুজাতা, মারুফ আকিব, চিকন আলিসহ অনেকে।
Posted ১৩:৩৩ | মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২০
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain