নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ০১ মে ২০২৩ | প্রিন্ট
একমাত্র শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ধর্ম ইসলাম শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করেছে। দিয়েছে শ্রমিকদের প্রতি সুবিচারের নির্দেশ।
ইসলাম শ্রমের প্রতি যেমন মানুষকে উৎসাহিত করেছে, তেমনি শ্রমিকের সম্মান ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পূর্ণ প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে।
মহানবী রাসূলুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শ্রমিক ও শ্রমজীবী মানুষকে অত্যন্ত সম্মানের দৃষ্টিতে দেখতেন। কারণ যারা মানুষের সুখের জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলে নিজেদেরকে তিলে তিলে নিঃশেষ করে দেয়, তারাতো মহান আল্লাহর কাছেও মর্যাদার অধিকারী।
শ্রমের মর্যাদা বুঝাতে গিয়ে রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন- مَا أَكَلَ أَحَدٌ طَعَامًا قَطُّ خَيْرًا مِنْ أَنْ يَّأْكُلَ مِنْ عَمَلِ يَدَيْهِ وَإِنَّ نَبِىَّ اللهِ دَاؤُوْدَ عَلَيْهِ السَّلاَمُ كَانَ يَأْكُلُ مِنْ عَمَلِ يَدَيْهِ
অর্থ: ‘কারো জন্য স্বহস্তের উপার্জন অপেক্ষা উত্তম আহার্য আর নেই। আর আল্লাহর নবী দাঊদ (আ.) স্বহস্তে জীবিকা নির্বাহ করতেন’। (বুখারি, মিশকাত হা/২৭৫৯)
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম বদ্ধপরিকর। আর একজন শ্রমিকের সবচেয়ে বড় অধিকার বা দাবী হলো, তার শ্রমের যথোপযুক্ত পারিশ্রমিক লাভ করা। এজন্য বিশ্ব নবী রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন- أُعْطُوا الْأََجِيْرَ أَجْرَهُ قَبْلَ أَنْ يَّجِفَّ عَرقُهُ
অর্থ: ‘তোমরা শ্রমিককে তার শরীরের ঘাম শুকানোর পূর্বেই পারিশ্রমিক দিয়ে দাও’। (ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/২৯৮৭, ‘ক্রয়-বিক্রয়’ অধ্যায়)
সূএ: ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকম
Posted ০৯:১১ | সোমবার, ০১ মে ২০২৩
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain