| শনিবার, ২৯ জুন ২০১৯ | প্রিন্ট
রাজধানীর বাজারগুলোতে গত এক সপ্তাহে আলু ও ডিমের দাম বেড়েছে। অন্যসব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দর স্থিতিশীল রয়েছে। একই সঙ্গে খুচরা বাজারে দেশি পিয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ৫ টাকা।
গতকাল রাজধানীর পল্লবী, কালশী, মিরপুর, পাইকপাড়া, খিলক্ষেত, উত্তরা, গুলশান, মহাখালী, বাড্ডা এলাকার বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১১৫ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি করছেন। তবে অধিকাংশ সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢেঁড়সের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে। একই দামে বিক্রি হচ্ছে ঝিঙ্গা, উসি ও ধুন্দুল। পটোল বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে। করলা বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে। কাঁকরোল বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, বেগুন ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি, পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি, বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি এবং কচুর লতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে। সবজির দাম অপরিবর্তিত থাকলেও কিছুটা দাম বেড়েছে গোল আলুর। সপ্তাহের ব্যবধানে এ আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ২ টাকা।
গত সপ্তাহের যেসব বাজারে গোল আলু ১৮ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে, এখন সেখানে ২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো বাজারে ২২ টাকা দরেও বিক্রি হতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি ৩০ টাকা দরে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩৫ টাকা। অর্থাৎ খুচরা বাজারে কেজিতে পিয়াজের দাম কমেছে ৫ টাকা।
বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। গরুর মাংস বাজারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫২৫ থেকে ৫৫০ টাকায়। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮৫০ টাকা কেজি। কয়েক মাস ধরে চড়া দামে বিক্রি হওয়া মাছের দাম এখনো বেশ চড়া। তেলাপিয়া মাছ আগের মতোই ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি, পাঙ্গাশ ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি, রুই মাছ ২৮০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, টেংরা ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, শিং মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা এবং চিতল মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
Posted ১৪:৫২ | শনিবার, ২৯ জুন ২০১৯
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain