বিশেষ সম্পাদকীয়
|
(খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট অনুযায়ী জন্মতারিক ১৫ আগষ্ট এবং আরেকটা কপি যেটা কম্পিউটারে এডিট করা ৫ আগষ্ট) |
উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে ১৫ আগষ্ট বৃহস্পতিবার বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে দলের চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়ার ৬৯তম জন্মদিন পালন করেছেন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
বহুদিন ধরেই এ দিনটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক, আলোচনা ও সমালোচনা। বর্তমানেও ফেসবুক সহ বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে দিনটি নিয়ে চলছে বিতর্ক। কেউ পোস্ট করছে ৫ আগষ্ট বেগম জিয়ার জন্ম তারিখ সংবলিত পার্সপোর্ট এর চিত্র। আবার কেউ পোস্ট করছেন ১৫ আগষ্ট সংবলিত পার্সপোর্ট এর চিত্র।
আমরা বাঙ্গালী ! আমরা খুববেশী পরস্ত্রীকাতর। একজনের জন্মদিনের সময় আরেকজনের মৃত্যু হতেই পারে। কথায় আছে দুনিয়ার হিসেব অনুযায়ী একজন মারা গেলে ২ জনের জন্ম হয়।
আসলে আমরা এখন পর্যন্ত আমাদের মন মানসিকতায় নিজেকে উন্নতির শিকরে উন্নত করতে পারেনি।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির আলাদা আলাদা মত ও পথ থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। একটি পরাধীন জাতিকে কিছুটা হলেও মুক্তির আলো তারা দেখিয়েছেন।
ঠিক একই ভাবে প্রয়াত জাতীয় নেতাদের নিয়ে কোন প্রকার অশালিন বক্তব্যও কারো কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। এটিও উভয় দলকে বর্জন করা উচিৎ বলে মনে করেন সবাই। সুস্থ্য রাজনীতির চর্চায় এগিয়ে এসে দেশ ও জাতিকে সকল দল মুক্তি দিবে সেই প্রত্যাশা সবার।
উল্লেখ্য, ১৯৪৫ সালে ফেনীর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন খালেদা জিয়া। তার ডাকনাম ছিল পুতুল। পিতা এস্কান্দার মজুমদার স্বনামধন্য ব্যবসায়ী ছিলেন। মা বেগম তৈয়বা মজুমদার ছিলেন দিনাজপুরের চন্দনবাড়ীর মেয়ে। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে খালেদা জিয়া তৃতীয়। ১৯৬০ সালে বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত সেনা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। ব্যক্তিজীবনে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান এ দুই ছেলের জননী খালেদা জিয়া।
For News : news@shadindesh.com
Like this:
Like Loading...
Related