| শুক্রবার, ২০ মার্চ ২০২০ | প্রিন্ট
করোনা সংকটের কারণে ক্রেতারা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পণ্য কিনছেন। ফলে গত দুই-তিন দিনের তুলনায় চাল, পেঁয়াজ, সবজিসহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। বার্তা২৪
[৩] বৃহস্পতিবার কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। শুক্রবার বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়, আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।
[৪] এদিকে পাইকারী ও খুচরা সব ধরনের চালে প্রতি কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা করে বেড়েছে।
[৫] বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি আলু ২৫ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা, শিম ৬০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ৪০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১২০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, করোলা ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, সজনে ডাঁটা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৪০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
[৬] এদিকে গত সপ্তাহের তুলনায় সব ধরনের মাংসের দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৮০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ টাকা, বকরির মাংস ৮০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১২৫-১৩০ টাকা, কক মুরগি ১৮০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ২৫০-২৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ টাকা ও হাঁস ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
[৭] মাছের দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি বড় সাইজের রুই মাছ ৩৫০ টাকা, ছোট সাইজের রুই মাছ ২৫০ টাকা, টেংরা মাছ ৬০০ টাকা, সরপুঁটি ২০০ টাকা, ছোট মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা মাছ ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিম বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা হালিতে, সয়াবিন তেল ও চিনির দাম আগের মতোই রয়েছে। ডালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ঢাকা টাইমস
[৮] বাজারের এমন পরিস্থিতির সমাধানের বিষয়ে জানতে চাইলে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সভাপতি গোলাম বলেন, করোনা আতঙ্কে আতঙ্কিত না হয়ে ভোক্তাদের স্বাভাবিক থাকার পরামর্শ দেন তিনি। একই সঙ্গে প্যানিক সৃষ্টি করে বেশি করে পণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে। যাতে করে এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অসাধু ব্যবসায়িরা জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দিতে না পারেন।
Posted ১২:৩৩ | শুক্রবার, ২০ মার্চ ২০২০
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain