| শুক্রবার, ০৭ জুন ২০১৯ | প্রিন্ট
বাজার ভেদে কাচাঁবাজারের সবজির দাম কম-বেশি হয়। আজ শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজারে কম দামে সবজি পাওয়া যায়। এর মধ্যে যাত্রাবাড়ীর থ্রি স্টার আড়তের খুচড়া বাজার একটি। এখানে তুলনামূলক অনেক কম দামে সবজি পাওয়া যায়।
এখান থেকে দুই মিনিট হেঁটে উত্তর কুতুবখালি মেইন রোডের বউবাজারে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে প্রতি কেজি সবজি ১০ থেকে ২০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
যাত্রাবাড়ী থ্রি স্টার আড়তের খুচড়া বিক্রেতারা জানান, কাকরোলের কেজি ২০ টাকা , টমেটো ৩০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, কচুর লতি ৩০ টাকা, দুন্দল ২০ টাকা, বরবটি ৩০ টাকা, ঢেঁরস ২০ টাকা, ঝিঙা ২০ টাকা, কচুরমুখী ৫০ টাকা, করোল্লা ৩০ টাকা, উছতা ৩০ টাকা, কুশি ২০ টাকা, সসা ২০, পটল ৩০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, কাঁচামরিচ ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ১০ টাকা। আলুর পালা (৫ কেজি) ৭০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। পেঁপের কেজি ছিল ৫০ টাকা। ২০ টাকা কমে এখন ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
তবে দুই মিনিট হেঁটে উত্তর কুতুবখালি মেইনরোডের খুচড়া বাজারে আলুর কেজি ২০ টাকা, ঢেঁরস ৪০, কুশি ৪০, বরবটি ৪০, দুন্দল ৩০, পটল ৪০, কচুর লতি ৫০ টাকা, কাকরোল ৩০ টাকা, কচুর গাটি ৬০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।
এখানকার খুচড়া ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের পর লতির দাম বাড়ছে ২০ টাকা, কুশির দামও বাড়ছে ২০ টাকা।
ব্যবসায়ীরা জানান, পণ্য কম আসায় কিছু কিছু জিনিসের দাম বেড়েছে। ৫/৬ দিন গেলে হয়ত দাম কমে যাবে।
যাত্রাবাড়ী থ্রি স্টার গলির এক ব্যবসায়ী জানান, ঈদের পরে আদার দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা। আগে ১৩০ টাকা ছিল, এখন ১৮০ টাকা করে বিক্রি করছেন।
তিনি বলেন, ‘ঈদের কারণে আদা আসে নাই। তাই দাম বেড়েছে। ১০/১২ দিন পরে দাম কমে ১০০ টাকা হয়ে যাবে।
এ ছাড়া, চায়না রসুনেরর কেজি ১১০ টাকা, দেশি ফরিদপুর ৮০ টাকা, নাটোরের রসুন ৭০ টাকা কেজি। পিঁয়াজের পালা (৫ কেজি) ইন্ডিয়ান পিঁয়াজ ১২০ টাকা, দেশি বাছাই পিঁয়াজ ১৬০ টাকা, দেশি ইন্ডিয়ান ১১০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
গরুর মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৪৫ টাকা, তেলাপিয়া মাছ ১৫০ টাকা, পাঙ্গাস মাছের কেজি ১৪০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
Posted ১৫:৪১ | শুক্রবার, ০৭ জুন ২০১৯
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain