| বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২ | প্রিন্ট
আরবি হজিরি র্বষরে প্রথম মাস মহররম।ইসলামি পরভিাষায় মহররমরে ১০ তারখিকে আশুরা বলা হয়। সৃষ্টরি শুরু থকেে মহররমরে ১০ তারখিে তথা আশুরার দনিে অনকে গুরুত্বর্পূণ ঘটনা সংঘটতি হয়ছে। ফলে আশুরার র্মযাদা ও মাহাত্ম্য উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পযে়ছে। ফোরাত নদীর তীরে কারবালার প্রান্তরে নবীর দৌহত্রি হজরত হোসাইন (রা.)-এর শাহাদাত এই দনিটকিে বশ্বিবাসীর কাছে র্সবাধকি স্মরণীয় ও বরণীয় করে রখেছে।
মহররম র্অথ সম্মানতি।ইসলামী সন গণনায় মহররম র্মযাদাবান একটি মাস। মহররম শব্দরে র্অথ নষিদ্ধি বা পবত্রি। এ মাসসহ আরো ৩টি মাস আছে যে মাসগুলোতে ঝগড়া-ববিাদ ও যুদ্ধ বগ্রিহ করা নষিদ্ধি। বরকতময় ও ঐতহিাসকি দবিসগুলোর মধ্যে পবত্রি আশুরা হচ্ছে অন্যতম একটি দবিস।আশুরা শব্দটি আরবি ‘আশারা’ থকেে এসছে। আর আশুরা মানে দশম। নষিদ্ধি র্কমকান্ড থকেে এ মাসটি পাক-পবত্রি বলে এ মাসকে মহররম বা পাক পবত্রি মাস বলা হয়ে থাক। স্বাভাবকিভাবে বুঝা যায়, এসব মাসে নকে আমল করলে সওয়াব অনকে বশেি হবে এবং উল্লখেতি চার মাসরে মধ্যে মহররমরে ঐতহিাসকি গুরুত্বও অপরসিীম।
আশুরায় ঘটে যাওয়া কছিু ঐতহিাসকি কছিু ঘটনা:
পবত্রি আশুরা মুসলমি ঐতহ্যিে বড়ই বরকতর্পূণ ও নানাভাবে অবস্মিরণীয়। ভূমণ্ডল ও নভোমণ্ডলরে সৃষ্টকিুলরে প্রাথমকি বভিাজন প্রক্রযি়ার সূচনা হয় আশুরায়। হজরত আদম (আ.)-এর সৃষ্ট, স্থতি, উত্থান ও পৃথবিীতে অবতরণ, খলফিা নযিুক্ত করা আর জান্নাতে দাখলি ও পৃথবিীতে নর্বিাসনরে পর মক্কায়ে মুয়াজ্জমার আরাফাত ময়দানে হজরত ‘মা’ হাওয়ার সঙ্গে পরচিতি হওয়া ও র্দীঘ দনি ক্ষমা র্প্রাথনা শষেে দু’জনরে তাওবা কবুল করনে। হজরত মুসা (আ.) সমুদ্রপথে যাত্রা ,হজরত নুহ (আ.)-এর নৌযানরে যাত্রা আরম্ভ এবং বন্যা-প্লাবনরে সমাপ্তি আশুরাতইে ঘটছেলিহওয়ার দনিটি ছলি আশুরা। এরই ধারাবাহকিতায় আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) আশুরায় কযি়ামত সংঘটতি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনার কথা ব্যক্ত করছেলিনে।
আশুরা এলে তনিি বনিয়ে বনিম্র থাকতনে এবং রোজা পালন করতনে। ( তাফসরিে তাবার, মুহাম্মাদ ইবনে জাররি)।পবত্রি আশুরার দনিে মহান আল্লাহ তায়ালা সাগর, পাহাড়, প্রাণকিূল, আসমান-জমনি ও লওহ-কলম সৃষ্টি করছেনে। আবার এদনিইে আরশে আজীমে সমাসীন হয়ছেনে। তামাম মাখলুকাত ধ্বংসও হবে মহররমরে দশ তারখি। পৃথবিীর প্রথম হত্যাকান্ড হাবলি কাবলিরে ঘটনাও এদনিে সংঘটতি হয়। হজরত ইব্রাহমি (আ.) ক্ষমতাশালী র্মূতপিূজারী নমরুদরে অগ্নকিান্ড থকেে উদ্ধার হন এ দনি, হজরত আইয়ুব (আ.) কুষ্ঠরোগ থকেে মুক্তি পান এ দনি, হজরত ইউনুছ (আ.) মাছরে পটে থকেে পরত্রিাণ এবং ফরোউনরে স্ত্রী হজরত আছযি়া (আ.) শশিুপুত্র মুসা (আ.)-কে এ দনিই ফরেত পান। আল্লাহ পাক এ দনিে হজরত ইদ্রসি (আ.)-কে জান্নাত থকেে দুনযি়ায় পাঠানোর পর গুনাহ-অপরাধরে জন্য কান্নাকাটি করলে আবার তাকে জান্নাতে ফরেত ননে। এ দনিই হজরত দাউদ (আ.) এর গুনাহ মাফ হয়, কুমারী মাতা ববিি মরযি়ম (আ.) এর র্গভ হতে হজরত ঈসা (আ.)’র পৃথবিীতে আগমন ঘট। এ ছাড়াও ইসলামরে ইতহিাসরে অসংখ্য গুরুত্বর্পূণ ঘটনা ঘটছেে এ দনি।
আশুরার বশৈষ্ট্যি ও র্মযাদা :
মহররম মাসরে ১০ তারখিকে বলা হয় আশুরা। আশুরা হলো বছররে অন্যতম সরো একটি ফজলিতর্পূণ দনি। ইসলাম-র্পূব যুগওে এই দনিটি তাৎর্পযর্পূণ ছলি। মদনিার ইহুদরিা এবং মক্কার কোরাইশরাও এই দনিটতিে রোজা রাখত। এটি আল্লাহর নবী মুসা (আ.) ও তাঁর সম্প্রদায় বনি ইসরাইলরে মুক্তরি দবিস। রাসুলুল্লাহ (সা.) মদনিায় হজিরতরে পর সখোনকার ইহুদদিরে আশুরার দনিে রোজা রাখতে দখেে তাদরে কাছে এ দনিে রোজা রাখার কারণ জানতে চাইলে তারা বলল কারণ এ দনিে নবী মুসা (আ.) ও তাঁর সম্প্রদায়কে আল্লাহ তায়ালা অত্যাচারী ও অবাধ্য ফরোউনরে কবল থকেে মুক্ত করছেনে এবং ফরোউন ও তার বাহনিীকে সমুদ্রে নমিজ্জতি করছেনে। আর তারই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তনিি প্রতি বছর এ দনিে রোজা রাখতনে, তাই আমরাও তাঁর অনুকরণে এ দনিে রোজা রাখ। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলছেনে ‘আমরা (তোমাদরে চযে়) মুসার অনুকরণরে বশেি হকদার।’ (বোখার-িমুসলমি)। এরপর থকেে তনিি আশুরার দনিে রোজা রাখতনে এবং সাহাবদিরে নর্দিশে দতিনে।
নবী (সা.) এর ওফাতরে প্রায় র্অধ শতাব্দী পর একই দনিে তাঁরই প্রযি় দৌহত্রি হুসাইন (রা.) সপরবিারে ইরাকরে কারবালায় ঘাতকদরে হাতে অত্যন্ত নর্মিমভাবে নহিত হন। মুসলমি মাত্রই এই ঘটনায় ব্যথতি ও র্মমাহত হতে বাধ্য। তবে সে কারণে রাসুলুল্লাহ (সা.) র্বণতি আশুরার মূল তাৎর্পয কোনোভাবইে ভুলে যাওয়া উচতি নয়। পরতিাপরে বষিয় হলো, আশুরার দনিে ঘটে যাওয়া কারবালার নর্মিম ঘটনাটরি কথা আমরা জানলওে এই দনিরে মূল ও হাদসি র্বণতি (মুসা (আ.) ও বনি ইসরাইলরে মুক্তরি) ইতহিাস অনকেরে কাছইে অজানা।
মহররম মাসরে বশৈষ্ট্যি হলো, এ মাসটকিে রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর মাস বলে অভহিতি করছেনে। সব মাস, দনি ও ক্ষণই আল্লাহর সৃষ্ট। তথাপি মহররমকে আল্লাহর প্রতি সম্বন্ধ করা, মাসটরি বশিষে তাৎর্পযরে প্রতইি ইঙ্গতি বহন কর। অষ্টম শতাব্দীর জগদ্বখ্যিাত আলমে আল্লামা ইবনে রজব (রহ.) বলছেনে, মহান আল্লাহ তাঁর সৃষ্টরি মধ্যে বশিষে বশিষে সৃষ্টকিইে শুধু নজিরে সঙ্গে সম্বন্ধ করে উক্তি করে থাকনে। যমেন সব মানুষ আল্লাহর বান্দা হওয়া সত্ত্বওে কোরআনে মুহাম্মাদ (সা.), ইবরাহমি (আ.), ইয়াকুব (আ.) ও ইউসুফসহ (আ.) অনকে নবী-রাসুলকে আল্লাহর বান্দা বলে অভহিতি করা হয়ছে। তমেনভিাবে অন্যসব সময় ও মাস আল্লাহর সৃষ্টি হলওে মহররম মাসটি আল্লাহর কাছে বশিষে র্মযাদার্পূণ হওয়ার কারণে এ মাসকে আল্লাহর মাস বলা হয়ছে, যা থকেে মহররম মাসরে র্মযাদা পরষ্কিারভাবে ফুটে ওঠ।
আশুরায় রোজার ফজলিত :
আশুরার রোজার ফজলিত প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলছেনে‘আল্লাহর প্রতি আমার ধারণা হলো আশুরার দনি রোজার বনিমিয়ে তনিি এক বছর আগরে গোনাহ মাফ করে দবেনে।’ (মুসলমি)। বোখারি ও মুসলমিরে এক র্বণনায় মহলিা সাহাবি রুবাইয়্যি (রা.) বলছেনে আমরা আমাদরে ছোট শশিুদরেও আশুরার দনিে রোজা রাখতে উদ্বুদ্ধ করতাম।
মুসলমিদরে আশুরার রোজার মধ্যে ইহুদদিরে রোজা থকেে যনে বশিষে স্বাতন্ত্র্য থাকে সজেন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) আশুরা উপলক্ষে দুটি রোজা রাখার নর্দিশে দযি়ছেনে। যথা মহররমরে ৯-১০, অথবা ১০-১১ তারখি। তবে এক র্বণনায় তনিি বলছেনে আমি যদি আগামী বছর বঁচে থাকি তাহলে মহররমরে ৯ ও ১০ তারখি রোজা রাখব। সে হসিবেে এই ২ দনি রাখাই সবচযে়ে উত্তম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলছেনে ‘রমজানরে পর সবচযে়ে সরো রোজা হলো আল্লাহর মাস মহররমরে রোজা।’ (মুসলমি) সুতরাং মোমনিরে উচতি মহররম জুড়ে যত বশেি সম্ভব নফল রোজা রাখার চষ্টো করা।
১০ মহররম আশুরার রোজা রাখা সুন্নত। আশুরার দনিে ও রাতে নফল নামাজ পড়া। মহররম মাসরে ১৩, ১৪ ও ১৫ তারখিে আইয়ামে বদিরে সুন্নত রোজা; ২০, ২৯ ও ৩০ তারখি নফল রোজা এবং প্রতি সোম ও বৃহস্পতবিার সুন্নত রোজা। এ মাসে প্রতি রাতে ১০০ বার দরুদ শরফি ও ৭০ বার ইস্তগিফার পড়া অত্যন্ত ফজলিতরে আমল। আব্দুল্লাহ বনি আব্বাস (রা.) হতে র্বণতি, তনিি বলনে, আমি নবী করমি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রোজা রাখার জন্য এত অধকি আগ্রহী হতে দখেনিি যত দখেছেি এই আশুরার দনি এবং রমজান মাসরে রোজার প্রত। (বুখারী)
আশুরার দনিে কছিু করনীয় কাজ :
আশুরার দনিে রোযা রাখা। তবে এর সাথে ৯ তারখি বা ১১ তারখি মলিযি়ে রাখা।সম্ভব হলে উক্ত দনিে যারা রোজা রাখবে তাদরে এক বা একাধকিজনকে ইফতার করানো। সাধ্যমত দান-সাদাকাহ করা। গরবিদরেকে পানাহার করানো। ইয়াতীমরে মাথায় হাত বুলানো ও তাদরে ও সহযোগীতায় পাশে এসে দাঁড়ানো। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করনে, “তোমরা আশুরার দনিে রোযা রাখ। তবে এ ক্ষত্রেে ইয়াহুদীদরে থকেে ভন্নিতা অবলম্বন করতঃ তোমরা আশুরার র্পূবে অথবা পররে একদনি সহ রোযা রাখব।ে” (মুসনাদে আহমাদ-হাঃ নং ২৪১) ।এই দনি বশেী বশেী তাওবা-ইস্তগিফার করা। কারণ নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করনে, মুহাররম হলো আল্লাহ তা‘আলার (নকিট একটি র্মযাদাবান) মাস। এই মাসে এমন একটি দনি আছ, যাতে তনিি অতীতে একটি সম্প্রদায়কে ক্ষমা করছেনে এবং ভবষ্যিতওে অপরাপর সম্প্রদায়কে ক্ষমা করবনে। (তরিমযিীঃ নং ৭৪১) । দীনরে খাতরিে এই দনিে হযরত হুসাইন রায. যে ত্যাগ-ততিক্ষিা প্রর্দশন করছেনে তা থকেে সকল মুসলমানরে দীনরে জন্য যে কোন ধরনরে ত্যাগ ও কুরবানী পশে করার শক্ষিা গ্রহণ করা।
আশুরার দনিে কছিু র্বজনীয় কাজ :
আশুরার সুমহান র্মযাদা ও তাৎর্পযকে কন্দ্রে করে মুসলমি সমাজে কছিু নষিদ্ধি র্কমকাণ্ড ও কুসংস্কাররে প্রচলন হয়ে গছে। সে সব থকেে বেঁচে থাকা মুসলমানদরে জন্য অপরহর্িায র্কতব্য। আশুরার দনি ক্রন্দন-বলিাপ করা, বুকে চাপড়ানো, পঠিে চাবুক দযি়ে আঘাত করা, নজিকেে রক্তাক্ত করা ও শোক মছিলি করা কোনোটইি শরযি়তসম্মত কাজ নয়। কোরআন-হাদসিে এর কোনো ভত্তিি নইে। আশুরার এই ঐতহিাসকি ঘটনার মূল চতেনা হচ্ছে ক্ষমতার লোভ, ক্ষমতা টকিযি়ে রাখার জন্য চক্রান্ত ও নষ্ঠিুরতার বরিুদ্ধে ন্যায় ও সত্য প্রতষ্ঠিার লড়াই। র্বতমান বশ্বিে আশুরার এই শক্ষিা খুবই তাৎর্পযর্পূণ। অন্যায় ও ষড়যন্ত্ররে বরিুদ্ধে আপসহীন অবস্থান ও ত্যাগরে যে শক্ষিা কারবালার ঘটনা মানবজাতকিে দযি়ছে, তা আজকরে দুনযি়ার অন্যায় ও অবচিার দূর করতে সহায়ক ভূমকিা পালন করতে পার।
তা’যযি়া বানানো । তা’যযি়ার সামনে যে সমস্ত নযর-নযি়ায পশে করা হয় তা গাইরুল্লাহর নামে উৎর্সগ করা হয় বধিায় তা খাওয়া হারাম। (সূরায়ে মা ইদাহঃ ৩) ।তা’যযি়ার সাথে ঢাক-ঢোল ও অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র বাজানো।(সূরায়ে লুকমানঃ ৬) র্মসযি়া বা শোকগাঁথা পাঠ করা, এর জন্য মজলসি করা এবং তাতে অংশগ্রহণ করা সবই নাজায়যি। ‘হায় হুসনে’, ‘হায় আলী’ ইত্যাদি বলে বলে বলিাপ ও মাতম করা এবং ছুরি মরেে নজিরে বুক ও পঠি থকেে রক্ত বরে করা। এগুলো করনওেয়ালা, র্দশক ও শ্রোতা উভয়রে প্রতি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম অভসিম্পাত করছেনে। কারবালার শহীদগণ পপিার্সাত অবস্থায় শাহাদতবরণ করছেনে তাই তাদরে পপিাসা নবিারণরে জন্য বা অন্য কোন বশিষে উদ্দশ্যেে এই দনিে লোকদরেকে পানি ও শরবত পান করানো।
হযরত হুসাইন রায ও তাঁর স্বজনদরে উদ্দশ্যেে ঈছালে সাওয়াবরে জন্য বশিষে করে এই দনিে খচিুড়ি পাকযি়ে তা আত্মীয়-স্বজন ও গরীব মসিকীনকে খাওয়ানো ও বলিানো। একে কন্দ্রে করে সাধারণ মানুষ যহেতেু নানাবধি কু-প্রথায় জড়যি়ে পড়ছেে তাই তাও নষিদ্ধি ও না-জায়যি। আশুরার দনিে শোক পালন করা; চাই তা যে কোন সূরতইে হোক।শরীয়ত র্কতৃক অনুমোদতি শোক পালনরে র্অথ হলো শুধুমাত্র সাজ সজ্জা র্বজন করা। শোক পালনরে নাম যাচ্ছতোই করার অনুমতি শরী‘আতে নইে। এই দনিরে গুরুত্ব ও ফযীলত বয়ান করার জন্য মথ্যিা ও জা‘ল হাদীস র্বণনা করা। আল্লাহ তা‘আলা আমাদরে সকলকে শরিক, বদি‘আত ও গুনাহরে কাজ থকেে বরিত থাকার তাওফীক দান করুন।
লেখক:মাওলানা ওবায়দুল হক , ইমেই : obaidulhoqbd@gmail.com
Posted ১৩:৪৬ | বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | admin